আইনি জটিলতার ফাঁদে সাংবাদিকরা, অন্তত ২৯৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

Date:

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পর হত্যা ও সহিংসতা মামলার বেড়াজালে জড়িয়ে আছে অন্তত ২৯৬ জন সাংবাদিকের নাম।

দেশের ২৭টি জেলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে দ্য ডেইলি স্টার জানতে পেরেছে, কমপক্ষে ১০১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা, ২২ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা এবং ১১২ জনের বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও বিস্ফোরক সম্পর্কিত অভিযোগসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রকৃত সংখ্যাটা আরও বেশি হতে পারে। কারণ দ্য ডেইলি স্টার কিছু মামলার আইনগত ধারা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি। এ পর্যন্ত অন্তত ১৮ জন সাংবাদিককে গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জুলাইয়ে নিহতদের ত্যাগের বিচার প্রতিষ্ঠার বদলে মামলাগুলো এখন রাজনৈতিক লড়াইয়ের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।

২০২৪ সালের ৩১ জুলাই সন্ধ্যায় দ্য ডেইলি স্টার অফিসে এসেছিলেন গণঅভ্যুত্থানে নিহত নাঈম হাওলাদারের চাচা। এর ১২ দিন আগে যাত্রাবাড়ীতে গুলিবিদ্ধ হয় নাঈম।

তিনি নাঈমের মরদেহের ছবি দেখান। মর্গের ফ্রিজারে রাখা নিথর একটি দেহ। বুকের বাম পাশে, ঠিক হৃদপিণ্ডের ওপরে একটা গুলির ক্ষত।

নাঈমের মৃত্যু ছিল নির্মমতার চূড়ান্ত উদাহরণ। কিন্তু তার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলা আসামির সংখ্যা ৫০০ জন। এর মধ্যে তিনজন সাংবাদিকও রয়েছেন।

‘এই মামলায় আমি ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা করি না’, দ্য ডেইলি স্টারকে শুধু এটুকুই বলেছেন নাঈমের বাবা মো. কামরুল।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বিকেলে প্লাস্টিক কারখানার কর্মী মো. আক্কাস আলীর (৪৪) মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসে পথচারীরা। নাম-পরিচয়বিহীন আক্কাসের মরদেহ অজ্ঞাত হিসেবে রেকর্ড করা হয়। বুকের মাঝখানে গুলির ক্ষত থেকে আসা রক্তে ভিজে গিয়েছিল আক্কাস আলীর পরনের জীর্ণ শার্ট। রক্তে চিকচিক করছিল তার দাড়ি; বাঁ হাতের তালুটা রক্তক্ষরণ থামানোর শেষ চেষ্টায় লাল।

তার ভাই আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আক্কাস তার ছেলেকে খুঁজতে বেরিয়েছিল ওই গোলাগুলির মধ্যেই।’

আক্কাস আলী হত্যা মামলায় ১১৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪ জন সাংবাদিক।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ। জানি না মামলা কীভাবে করতে হয়। বিএনপির একজন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমাকে সাহায্য করতে আসেন। তিনি ও তার লোকেরা সব লিখে দিলেন। আমি জানি না তারা কাদের নাম দিয়েছেন মামলায়।’

তবে এখনো ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা ছাড়েননি রাজ্জাক।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) আইন বিভাগের ছাত্র জোবায়ের ওমর খান ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট নিহত হন। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলাও অনেক অভিযুক্তের মধ্যে দুজন সাংবাদিক রয়েছেন।

সিএমএম আদালতে দায়ের করা মামলাটির অভিযোগপত্র এখনো দেওয়া হয়নি। কারণ তদন্তকারীরা আসামির দীর্ঘ তালিকায় থাকা সবার সংশ্লিষ্টতা এক-এক করে যাচাই করছেন।

জোবায়েরের পরিবার জানিয়েছে, মামলাটি দায়ের করতে বিএনপি বা জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীরা তাদের সাহায্য করেন। তারাই অভিযুক্তদের তালিকা প্রস্তুত করেছিলেন।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে প্রাসঙ্গিক আইনের আওতায় তাদের গ্রেপ্তার করা উচিত। কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতি পক্ষপাত নৈতিক অপরাধ হতে পারে। কিন্তু আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ না। যারা নিহত হয়েছে, তাদের জন্য আমরা ন্যায়বিচার চাই। কিন্তু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এই মামলাগুলো আদালতে টিকবে না। শেষ পর্যন্ত এটা নিহতদের প্রতিই অন্যায় হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ প্রমাণ করাও অত্যন্ত কঠিন। এটা কেবল হয়রানি, বিচারব্যবস্থার অপব্যবহার করা। বিচারব্যবস্থার জন্যও এটা একটা চ্যালেঞ্জ। কারণ আইন দুর্বলদের বিরুদ্ধে দমনমূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।’

দ্য ডেইলি স্টারের তৈরি করা ২৯৬ জনের তালিকায় থাকা সাংবাদিকদের প্রায় ২০ শতাংশের আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক ছিল—যাদের কেউ কেউ দলটির প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন, কেউ কেউ ছিলেন সংগঠনের পদে।

তাদের মধ্যে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জের কমল খান ও রাজু আহমেদ। তারা সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ। একজনকে শামীম ওসমানের সশস্ত্র গ্রুপের সঙ্গে দুটি বন্দুক নিয়ে গুলি করতেও দেখা গেছে। অন্যান্য ১৩ জনের মধ্যে আছেন নাঈমুল ইসলাম খান, যিনি ছিলেন শেখ হাসিনার প্রেস সচিব।

অভিযুক্ত সাংবাদিকরা ৫৩টি মিডিয়া হাউসের সঙ্গে যুক্ত, যার মধ্যে রয়েছে ৩০টি জাতীয় পত্রিকা ও টেলিভিশন স্টেশন।

মামলায় অভিযুক্ত সাংবাদিকদের মধ্যে প্রায় ৭৪ শতাংশ ঢাকার বাইরের।

এর মধ্যে রয়েছেন গাজী টেলিভিশনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদদাতা জহির রায়হান, যিনি ঢাকার উত্তরায় করা এক মামলায় গত ১৭ আগস্ট থেকে কারাগারে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট উত্তরায় মিছিল চলাকালে এক বিক্ষোভকারীর দুই পায়ে গুলি করার ঘটনায় মামলাটি করা হয় গত ৭ জুলাই।

জহিরের স্ত্রী শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘আমার স্বামী এই ঘটনায় জড়িত ছিলেন না।’ স্বামীকে আটকে রাখার পর থেকে তিন সন্তানকে একা বড় করতে হিমশিম খাচ্ছেন শাহনাজ।

তিনি বলেন, ‘আমার দুই মেয়ে স্কুলে পড়ে। আর বড় ছেলেটা ঢাকায় কলেজে পড়ছে। তাদের মনোবল ঠিক রাখা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া—সবই এখন আমার একার দায়িত্ব। আমি রাতে ঘুমাতে পারছি না। সন্তানরা তাদের বাবাকে দেখতে চায়। খুব কঠিন সময় যাচ্ছে।’

দীর্ঘদিন ধরে টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করেন জ ই মামুন। দুটি হত্যা মামলা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুটি অভিযোগে তার নাম আছে। তিনি বাদীদের সঙ্গে কথা বলেছেন, তারা তাকে চেনেনও না।

মামুন বলেন, ‘ভুক্তভোগী মিরপুরে নিহত হয়েছিলেন। তার মৃত্যুতে আমার খারাপ লেগেছে। কিন্তু তার হত্যার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। তার ভাই মামলা দায়ের করেছিলেন আইনজীবী ও পুলিশের সাহায্যে।’

তিনি আরও জানান, আরেকটি মামলা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা খিলগাঁও থেকে দায়ের করেন ঘটনার এক বছর পর।

এক বাবা তার ছেলের মৃত্যুর পর সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এখন এই মামলা আমার জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেসব মানুষকে আমি চিনিও না, তারা আমাকে ফোন করে করে তাদের নাম বাদ দিতে অনুরোধ করছেন। আমি ফোনের কারণে ঢাকা ছেড়েছি।’

তার ভাষ্য, ‘আমার ছেলে মারা যাওয়ার পরে স্থানীয় রাজনীতিবিদরা এসে আমাকে মামলা করতে চাপ দেয়। আমি শুধু তাদের সঙ্গে গিয়েছিলাম। তারাই সব লিখল, আমি শুধু সই করলাম। আমি শুনেছি, আমার ছেলের মামলাটা এখন চাঁদাবাজি করতে ব্যবহার করা হচ্ছে।’

ডেইলি স্টার দুটি হলফনামার কপি পেয়েছে, যেখানে দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত অভিযোগ প্রত্যাহারের জন্য অভিযোগকারী সই করেছেন।

যেহেতু এখনো আদালত ওই হলফনামাগুলো আমলে নেয়নি, তাই অভিযুক্ত ও অভিযোগকারীর নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না। এর মধ্যে একটি হত্যা সংক্রান্ত এবং অন্যটি বিস্ফোরক ব্যবহার ও সহিংসতার অভিযোগে করা মামলা।

একটি হলফনামায় লেখা আছে, ‘তার নাম মামলায় ২৬ নম্বর অভিযুক্ত হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে, যা আমার জ্ঞাতসারে হয়নি। আমি তাকে চিনি না, কখনো দেখা হয়নি।’

অন্যটিতে বলা হয়েছে, ‘আমি ১০৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি যারা ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্ত। আমি মামলা দায়েরের সময় উপস্থিত ছিলাম না। আমি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছাত্রদের সাহায্য নিয়েছিলাম মামলা করার জন্য।’

লক্ষণীয় বিষয় হলো, সব মামলা গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত নয়।

বিএনপির মৌলভীবাজার জেলা ইউনিটের সাবেক প্রকাশনা সচিব ইদ্রিস আলী ২০২৪ সালের ১৮ নভেম্বর শ্রীমঙ্গলে একটি মামলা দায়ের করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ১০ জন সাংবাদিক ২০২০ সালের জুনে প্রেসক্লাবে পিপিই বিতরণের সময় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন।

দ্য ডেইলি স্টার যাচাই করে দেখেছে, ওই দিন সেই স্থানে কোনো বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেনি।

আরটিভির স্থানীয় সংবাদদাতা চৌধুরী ভাস্কর হোম ২০২৪ সালের ১৭ নভেম্বর গ্রেপ্তার হন এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হন।

কুষ্টিয়ার এক স্থানীয় জেলা সংবাদদাতা অভিযোগ করেছেন, তার এবং অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে যেন তারা চাকরি হারান এবং অন্যরা তাদের জায়গা নিতে পারেন। তিনি অন্য পদে কাজ করছেন এখন, তবে চাকরি হারানোর ভয়ে নাম প্রকাশ করতে চাননি।

ঢাকার পর সিলেটেই সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক অভিযুক্ত হয়েছেন, ৩৯ জন। এর মধ্যে দুজনের আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল, একজন সাবেক কাউন্সিলর এবং অন্যজন সাবেক সিটি মেয়র।

মামলায় নাম থাকা সিলেটের অধিকাংশ সাংবাদিক অধিকতর হয়রানির ভয়ে পরিচয় প্রকাশ করে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তারা জানান, পুলিশ ইতোমধ্যে কিছু মামলার অভিযোগপত্র থেকে তাদের নাম বাদ দিতে শুরু করেছে।

সরকার বারবার বলেছে, এই মামলাগুলোর ক্ষেত্রে সরকারের হাত বাঁধা।

গত ২৬ জুন এক আলোচনায় আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা ঠেকানোর এখতিয়ার আইন মন্ত্রণালয়ের নেই—হত্যার মতো গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রেও না। কারণ, বাংলাদেশে যে কেউ মামলা করতে পারে।

তিনি ব্যাখ্যা করেন, অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পরই আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে মামলা প্রত্যাহার করা সম্ভব। তিনি বলেন, ‘পুলিশ মামলার তদন্ত শুরু করলে তখন আইন মন্ত্রণালয় আর কিছুই করতে পারে না। এটা পুলিশের দায়িত্ব।’

২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর তথ্য মন্ত্রণালয় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হয়রানিমূলক মামলার পুনর্মূল্যায়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করে।

সাংবাদিকদের ২০২৪ সালের ১ জুলাইয়ের পর দায়ের হওয়া মামলার বিস্তারিত ও প্রমাণাদি জমা দিতে বলা হয়, ব্যক্তিগতভাবে বা সম্পাদকদের মাধ্যমে।

তবে এই পুনর্মূল্যায়ন কমিটি মাত্র ৭২টি মামলা খুঁজে পেয়েছে বলে জানান বাংলাদেশের ফেডারেল ইউনিয়ন অব জার্নালিস্টসের একাংশের সাবেক সভাপতি এম আব্দুল্লাহ। তিনি পুনর্মূল্যায়ন কমিটিরও সদস্য ছিলেন।

এম আব্দুল্লাহ ২৮ সেপ্টেম্বরের এক আলোচনায় জানান, বেশিরভাগ মামলাই ঢাকার বাইরের। এগুলো ব্যক্তিগত বিবাদ থেকে করা, রাজনৈতিক হয়রানির জন্য করা নয়।

সেই আলোচনায় তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘যদি একজন সাংবাদিক প্রতিশোধমূলক মামলার শিকার হন, আমাদের প্রতিবাদ করতে হবে। তবে আমাদের মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। তাই আমরা আরও তদন্ত করতে তালিকাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি।’

এই প্রতিবেদনের জন্য দ্য ডেইলি স্টার যে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন, তাদের মধ্যে কেউই বলেননি যে তাদের মামলা খারিজ হয়েছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন সিলেট প্রতিনিধি দ্বোহা চৌধুরী, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি মিন্টু দেশোয়ারা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি মাসুক হৃদয়, নেত্রকোনা প্রতিনিধি জায়েদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি আনিস মণ্ডল, বগুড়া প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ এবং নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি সৌরভ হোসেন সিয়াম)

Popular

More like this
Related

নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.২৯ শতাংশ

খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার কারণে নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৮...

মীমাংসা হলো ‘অমীমাংসিত’

দীর্ঘদিন সেন্সর জটিলতায় আটকে থাকা রায়হান রাফী নির্মিত ওয়েব...

ভেনেজুয়েলায় নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, রয়টার্সের প্রতিবেদন

যুক্তরাষ্ট্র খুব শিগগিরই ভেনেজুয়েলা-সংশ্লিষ্ট নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে...